শ্রীমদ্ভগবদগীতা সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানশ্রীমদ্ভগবদগীতা শুধু ধর্মীয় শাস্ত্র হিসেবে অতিপ্রচীনকাল হতে পাঠ হ...
শ্রীমদ্ভগবদগীতা সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানশ্রীমদ্ভগবদগীতা শুধু ধর্মীয় শাস্ত্র হিসেবে অতিপ্রচীনকাল হতে পাঠ হয়ে আসছে । আসলে যে এটি একটি মহাবিজ্ঞান তা অনেকেই জানেনা। এই বইয়ের মাধ্যমে শ্রীমদ্ভগবদগীতার অন্তনিহিত বিজ্ঞানকে সবার সামনে শুধু তুলে ধরার প্রয়াস করা হয়েছে। আমি জগদীশ চন্দ্র রায় , দীর্ঘ ১৮ বছর গীতা অধ্যয়ন করার পর তা উপলব্ধি করতে পেরেছি।আমি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের “ফলিত পদার্থ বিজ্ঞান ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং” বিভাগের ছাত্র । আমি স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করি। আমি অনেক বছর ধরে শ্রীমদ্ভগদগীতা লেখার চিন্তা করে আসছিলাম কিন্তু সময় হয়ে উঠতেছিলনা। অবশেষে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের অশেষ কৃপায় এই কাজে মনোযোগ দিতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে হচ্ছে। আমি স্নাতকে প্রথম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হয়ে স্বর্ণপদকে ভূষিত হই এবং স্নাতকোত্তরে বিশেষ ক্ষেত্রে গবেষণা করার জন্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় আমাকে স্টাইফেন প্রদান করেন। শিক্ষাজীবনে বিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে আমি যে জ্ঞান অর্জন করছি তা চেয়েও উত্তম বা সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান যে শ্রীমদ্ভগবদপগীতায় নিহিত আছে তা এখনও অনেক মহাবিজ্ঞানীদের অজানা। গত ২২/০৪/২০১৩ হতে কর্মজীবনে বর্তমানে ইন্সট্রাক্টর (কম্পিউটার সাইন্স) পদে পিটিআই (প্রাইমারি শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট ) কর্মরত আছি । এই ইনস্টিটিউটে প্রায় ১০ বছর যাবৎ বাংলা শিক্ষণ বিজ্ঞান , বিজ্ঞান , বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ( শিক্ষণ বিজ্ঞান) , পেশাগত শিক্ষা ও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (পেশাগত শিক্ষা খন্ড ৪) অধ্যাপনা করে আসছি । বিবাহিত জীবন সাত বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পর এই সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানে মনোনিবেশ করায় পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ পিতার হওয়ার ইচ্ছা পূর্ণ করতে চলেছে।ইহাই গীতা চর্চার নিষ্কামফল । কারণ সৃষ্টিকে সহায়তা করাই ঈশ্বরের সেবা করা।